Not known Facts About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

গাছ কিছুটা ছড়ানো, কান্ডের সংখ্যা বেশি ও হালকা সবুজ। অংকুরোধগম  হতে ৩ মাসের বেশি সময় লাগে। এজন্য আলু সাধারণ তাপমাত্রায় ৫-৬ মাস পর্যন্ত ঘরে সংরক্ষণ করা যায়। জাতটি মড়ক ও ভাইরাস রোগ সহনশীল। বগুড়া ও রংপুর অঞ্চলে দেশী আলুর চাষ কমিয়ে এ জাত চাষ করা যায় এবং দেশী আলুর মতই তা অনেকদিন সংরক্ষণ করা যায়।

কথিত আছে কেরালা রাজ্যের কোঝিকোড় শহরের কালিকট বন্দরের শ্রমিকদের অন্যতম খাবার হয়ে দাঁড়িয়েছিল আলু।

বীজ আলু বপনের ২০-২৫ দিনের মধ্যে (স্টোলন বের হওয়ার সময়) read more প্রথম দিতে হবে, দ্বিতীয় সেচ বীজ আলু বপনের ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে (শুটি বের হওয়া পর্যন্ত) এবং তৃতীয় সেচ আলু বীজ বপনের ৬০- ৬৫ দিনের মধ্যে (শুটির বৃদ্ধি পায়) দিতে হবে। দেশের উত্তরাঞ্চলে বেশি ফলন পেতে হলে ৮-১০ দিন পর গোড়ায় মাটি দেওয়া প্রয়োজন ।

আলু গভীর, সুনিষ্কাশিত, সামান্য অম্লীয় মাটি পছন্দ করে। স্ক্যাব হওয়ার সম্ভাবনা রোধ করার জন্য ৫.

গাছ কিছুটা ছড়ানোর প্রকৃতির। কান্ডের সংখ্যা বেশি ও সবুজ। প্রথমে গাছের বৃদ্ধি ধীর গতিতে হয় তবে পরে সমস্ত জমি গাছে ডেকে যায়। খরা সহ্য করার ক্ষমতা আছে। আলু গোল-ডিম্বাকার মাঝারি  আকৃতির, ত্বক মসৃন হালকা তামাটে হলুদ, শাঁস ফ্যাকাশে ও চোখ  অগভীর। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন। সারা দেশেই চাষ করা যায়। আলু ৪-৫ মাস ঘরে রাখা যায়। মড়ক ও অন্যান্য ভাইরাস রোগ প্রতিরোধী।

আলু বাড়ানোর পদ্ধতিটি বপনের আগে আপনার জানা উচিত এমন একটি জিনিস

ক্ষতির নমুনা: কাটুই পোকা চারা গাছ কেটে দেয় এবং আলুতে ছিদ্র করে আলো ফসলের ক্ষতি করে থাকে। পোকা দিনের বেলায় মাটির নিচে লুকিয়ে থাকে। আলুর কাটা গাছ অনেক সময় কাটা গোড়ার পাশেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।

২%) ইত্যাদি ছত্রাকনাশক অনুমোদিত হারে ১০-১২ দিন পর পর স্প্রে করতে হবে৷

জমি সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। আগাছা থাকলে আগাছা মুক্তি করে দিতে হবে। আলু লাগানোর ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে আজ আছে পরিষ্কার করে দিয়ে দুই সারির মধ্যে কুপিয়ে দিতে হবে এরপরে সার প্রয়োগ করতে হবে। যে মাটিতে সার পড়বে ওই মাটিতে তুলে আলু গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে কুপানো সময় যাতে আলু গাছের শিকড় না কেটে যেতে পারে। এবং আলু গাছটি যেন মাটিতে না চাপা পড়ে এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। আবার ৫৫ থেকে ৬০ দিন পরে যদি কোন অবস্থায় আগাছা থাকে তাহলে আগাছা পরিষ্কার করে দিয়ে পুনরায় ভাবে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে এবং আলু গাছের মাটি তুলে দিতে হবে। এই বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, ও জিংক সালফেট, (প্রয়োজনবোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপনের ৩০-৩৫ পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৩৫০ গ্রাম/শতক ম্যাগনেশিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরণ প্রতি শতকে ৩৫ গ্রাম প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

আলু মথ ছোট, ধূসর-বাদামী, আঁশযুক্ত, সরু ডানাযুক্ত।প্রাপ্তবয়স্করা সাদা বা ফ্যাকাশে গোলাপী এবং ১৫-২০ মিমি লম্বা হয়। এই পোকা আলুর ভিতরে লম্বা টানেল তৈরি করে ক্ষতি করে। এই পোকা বাংলাদেশে ক্ষেতে সংরক্ষণ করা আলুকে প্রভাবিত করে।

প্রতিকার : ১৷ বাড়িতে সংরক্ষিত আলু শুকনা বালি, ছাই, তুষ অথবা কাঠের গুড়ার একটি পাতলা স্তর (আলুর উপরে ০.৫ সেন্টিমিটার) দিয়ে ঢেকে দিতে হবে৷

ভূমিকা : আরউইনা কেরোটোভোরা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে মাটির উর্বরতা ভিন্ন হয় বলে সকল জমির জন্য সারের চাহিদা সমান নয়। স্থান ভেদে বিঘা প্রতি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *